সোনালি অাঁশ পাটের সুদিন ফিরে আসছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে পাটের ব্যবহার বৃদ্ধির ফলে চাহিদাও বৃদ্ধি পেয়েছে। গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে এবার পাটের আবাদ দ্বিগুণ হয়েছে। আশাতীত দামের আশায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে। বাজারে ভালো দাম পাওয়ায় গত বছরের তুলনায় এবার গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে পাটের আবাদ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। প্রথম দিকে অনাবৃষ্টি, খরা ও লোডশেডিংয়ের ফলে কৃষকরা ক্ষেতে পাট বপন করে মহাবিপাকে পড়েন। পাটে দেখা দেয় লেদা পোকার আক্রমণ। বৃষ্টি হওয়ায় কৃষকের মুখে ফুটে উঠে হাসি। কৃষকরা ধান ও অন্যান্য চাষ কমিয়ে ঝুঁকে পড়ে পাট আবাদে। উপজেলা কৃষি অধিদফতর সূত্র জানায়, উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে এ বছর ৯৮০ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। দেরিতে বৃষ্টি হওয়ায় অনেক কৃষক ইরি ধান কর্তন করে ওই জমিতে পাট বপন করেছে। উপজেলা কৃষি অফিসার ওবায়দুর রহমান ম-ল জানান, গত বছর পাটের আবাদ করে অধিক মূল্য পাওয়ায় এ বছর দ্বিগুণ জমিতে পাট আবাদ করেছে। সাদুল্লাপুর উপজেলা পাট অধিদফতর অফিসার জানান, এ বছর আশাতীত পাটের দাম পাওয়ায় কৃষকরা পাট চাষে ঝুঁকে পড়েছেন। গত বছরের তুলনায় এ বছর পাটের আবাদ বেশি। তবে কৃষকরা পাট আবাদে যে বীজ ব্যবহার করেন তাতে উৎপাদন কম হয়। তারা যদি খরা সহিষ্ণু উচ্চ ফলনশীল জাতের বীজ ব্যবহার করেন তাতে উৎপাদন বর্তমানের তুলনায় বৃদ্ধি পাবে।
Saturday, July 7, 2012
সাদুল্লাপুরে পাটের আবাদ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে
সোনালি অাঁশ পাটের সুদিন ফিরে আসছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে পাটের ব্যবহার বৃদ্ধির ফলে চাহিদাও বৃদ্ধি পেয়েছে। গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে এবার পাটের আবাদ দ্বিগুণ হয়েছে। আশাতীত দামের আশায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে। বাজারে ভালো দাম পাওয়ায় গত বছরের তুলনায় এবার গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে পাটের আবাদ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। প্রথম দিকে অনাবৃষ্টি, খরা ও লোডশেডিংয়ের ফলে কৃষকরা ক্ষেতে পাট বপন করে মহাবিপাকে পড়েন। পাটে দেখা দেয় লেদা পোকার আক্রমণ। বৃষ্টি হওয়ায় কৃষকের মুখে ফুটে উঠে হাসি। কৃষকরা ধান ও অন্যান্য চাষ কমিয়ে ঝুঁকে পড়ে পাট আবাদে। উপজেলা কৃষি অধিদফতর সূত্র জানায়, উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে এ বছর ৯৮০ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। দেরিতে বৃষ্টি হওয়ায় অনেক কৃষক ইরি ধান কর্তন করে ওই জমিতে পাট বপন করেছে। উপজেলা কৃষি অফিসার ওবায়দুর রহমান ম-ল জানান, গত বছর পাটের আবাদ করে অধিক মূল্য পাওয়ায় এ বছর দ্বিগুণ জমিতে পাট আবাদ করেছে। সাদুল্লাপুর উপজেলা পাট অধিদফতর অফিসার জানান, এ বছর আশাতীত পাটের দাম পাওয়ায় কৃষকরা পাট চাষে ঝুঁকে পড়েছেন। গত বছরের তুলনায় এ বছর পাটের আবাদ বেশি। তবে কৃষকরা পাট আবাদে যে বীজ ব্যবহার করেন তাতে উৎপাদন কম হয়। তারা যদি খরা সহিষ্ণু উচ্চ ফলনশীল জাতের বীজ ব্যবহার করেন তাতে উৎপাদন বর্তমানের তুলনায় বৃদ্ধি পাবে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment