দিনাজপুরের খানসামায় টানা তিন দিনের বর্ষণে মাঠ-ঘাট, খাল-বিল, নদী-নালা ভরপুর। পানিবন্ধী হয়েছে গ্রামের শতাধিক ঘর-বাড়ি। নদীতে ভেসে গেছে কৃষকের লাখ লাখ টাকার পাটের জাগ ও পুকুরের মাছ।

এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, দুবলিয়া, নলবাড়ী, হাসিমপুর, ভাবকী, কৌগাঁও, গুলিয়াড়া, গাড়পাড়া গ্রামের শতাধিক ঘর-বাড়ি গত তিন দিনের টানা বর্ষণে পানিবন্ধী হয়ে আছে। এসব গ্রামের রাস্তার পুল, কার্লভাটগুলো পানির প্রচন্ড গতিবেগের ফলে অনেক স্থানে রাস্তা-ঘাট ভেঙে গেছে। এতে যানবাহন ও মানুষ চলাচলে ভীষণ অসুবিধার সৃষ্টি হয়েছে। কোন কোন গ্রামে পানি নিষ্কাশনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় ওইসব গ্রামের ঘর-বাড়িগুলো এ পর্যন্ত পানিবন্ধী রয়েছে।
এছাড়াও উপজেলার ভেতর দিয়ে বয়ে যাওয়া ইছামতি ও বেলান নদীতে জাগ দেয়া কৃষকের লাখ লাখ টাকা মূল্যের পাট ও পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। কৃষক ফজলুর রহমান, এজানুল হক , আব্দুল জলিল, আইজুল ইসলাম, হেলাল উদ্দিন, বেলাল হোসেন, মনির উদ্দিন ও ছকেত আলীসহ একাধিক কৃষক জানায়, কয়েক দিন পূর্বে নদীর সামান্য পানিতে হালকা খুঁটি বাঁধা অবস্থায় দেয়া পাটের জাগগুলো হঠাৎ বর্ষণে ভরপুর নদীতে ভেগে গেছে। অধিক মজুরি দিয়ে কাটা এসব পাট নদীতে ভেগে যাওয়ায় অনেকে নিঃস্ব হয়ে পড়েছে বলেও জানায় তারা।

এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, দুবলিয়া, নলবাড়ী, হাসিমপুর, ভাবকী, কৌগাঁও, গুলিয়াড়া, গাড়পাড়া গ্রামের শতাধিক ঘর-বাড়ি গত তিন দিনের টানা বর্ষণে পানিবন্ধী হয়ে আছে। এসব গ্রামের রাস্তার পুল, কার্লভাটগুলো পানির প্রচন্ড গতিবেগের ফলে অনেক স্থানে রাস্তা-ঘাট ভেঙে গেছে। এতে যানবাহন ও মানুষ চলাচলে ভীষণ অসুবিধার সৃষ্টি হয়েছে। কোন কোন গ্রামে পানি নিষ্কাশনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় ওইসব গ্রামের ঘর-বাড়িগুলো এ পর্যন্ত পানিবন্ধী রয়েছে।
এছাড়াও উপজেলার ভেতর দিয়ে বয়ে যাওয়া ইছামতি ও বেলান নদীতে জাগ দেয়া কৃষকের লাখ লাখ টাকা মূল্যের পাট ও পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। কৃষক ফজলুর রহমান, এজানুল হক , আব্দুল জলিল, আইজুল ইসলাম, হেলাল উদ্দিন, বেলাল হোসেন, মনির উদ্দিন ও ছকেত আলীসহ একাধিক কৃষক জানায়, কয়েক দিন পূর্বে নদীর সামান্য পানিতে হালকা খুঁটি বাঁধা অবস্থায় দেয়া পাটের জাগগুলো হঠাৎ বর্ষণে ভরপুর নদীতে ভেগে গেছে। অধিক মজুরি দিয়ে কাটা এসব পাট নদীতে ভেগে যাওয়ায় অনেকে নিঃস্ব হয়ে পড়েছে বলেও জানায় তারা।
No comments:
Post a Comment