
রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহীতে আম মৌসুম শেষের দিকে। তবে ফজলির আধিক্য এখন বাজারে। পাশাপাশি ল্যাংড়া, খিরসাপাতের মতো জাত আম বিক্রি হলেও এগুলোর সরবরাহ কম, দামও বেশ চড়া। রাজশাহীতে এবার আমের অফ ইয়ার। স্বভাবতই ফলন কম হয়েছে। তারপরও মৌসুমে পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়া এবং অত্যধিক গরমে সময়ের আগেই বাজারে নেমেছে জাত আমগুলো। শেষও হচ্ছে তাড়াতাড়ি। নগরীর বিভিন্ন বাজার, বিভিন্ন মোড়, এমনকি মাথায় ঢাকিতে করে এবং ভ্যান-রিকশাতে করেও নগরীর সর্বত্র চলছে আম বিক্রি। আড়তগুলো এখনো জমজমাট হলেও স্থায়িত্ব আর বেশিদিন নেই বলে ব্যবসায়ীরা জানাচ্ছেন।
রাজশাহীর আমের বাজারগুলোতে বর্তমানে ফজলির আমদানিই বেশি। বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি। মণ ১৯০০ থেকে ২৪০০ টাকা পর্যন্ত। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বর্তমানে স্থানীয় বাজারে যেসব ফজলি আম দেখা যাচ্ছে, এগুলো রাজশাহী নগরী ও নগরী সংলগ্ন পার্শ্ববর্তী এলাকার। চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ, কানসাটের ফজলি দু-চারদিনের মধ্যেই বাজারে উঠবে। এটা শেষ হলেই এবারের আম মৌসুমের ইতি। বর্তমানে স্থানীয় বাজারে খিরসাপাত, ল্যাংড়া, আম্রপলিসহ যেসব আম পাওয়া যাচ্ছে, এগুলো শিবগঞ্জ, কানসাট এলাকারই। এসব এলাকার আম কিছুটা দেরিতে বাজারে আসে। এসব আমের দামও এখন খুব চড়া। খিরসাপাত বর্তমানে খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে। ল্যাংড়া বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে। আর পাইকারি ৩২০০ থেকে ৩৫০০ টাকা মণ দরে। বর্তমানে নগরীর সাহেববাজার, স্বর্ণপট্টি, গোরহাংগা রেলগেট, লক্ষ্মীপুর, শালবাগান বাজার, রেলস্টেশন সংলগ্ন এলাকা, বিনোদপুর বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় আমের বাজার চলছে জোরেশোরে। এছাড়াও ঢাকিতে মাথায় করে এবং ভ্যান-রিকশায় চাপিয়েও আম বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, টুকরিতে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে আম পাঠানো কিছুটা কমে এসেছে। তাই কুরিয়ার সার্ভিসগুলোতে ভিড় ঢিলেঢালা।
রাজশাহীর আমের বাজারগুলোতে বর্তমানে ফজলির আমদানিই বেশি। বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি। মণ ১৯০০ থেকে ২৪০০ টাকা পর্যন্ত। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বর্তমানে স্থানীয় বাজারে যেসব ফজলি আম দেখা যাচ্ছে, এগুলো রাজশাহী নগরী ও নগরী সংলগ্ন পার্শ্ববর্তী এলাকার। চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ, কানসাটের ফজলি দু-চারদিনের মধ্যেই বাজারে উঠবে। এটা শেষ হলেই এবারের আম মৌসুমের ইতি। বর্তমানে স্থানীয় বাজারে খিরসাপাত, ল্যাংড়া, আম্রপলিসহ যেসব আম পাওয়া যাচ্ছে, এগুলো শিবগঞ্জ, কানসাট এলাকারই। এসব এলাকার আম কিছুটা দেরিতে বাজারে আসে। এসব আমের দামও এখন খুব চড়া। খিরসাপাত বর্তমানে খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে। ল্যাংড়া বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে। আর পাইকারি ৩২০০ থেকে ৩৫০০ টাকা মণ দরে। বর্তমানে নগরীর সাহেববাজার, স্বর্ণপট্টি, গোরহাংগা রেলগেট, লক্ষ্মীপুর, শালবাগান বাজার, রেলস্টেশন সংলগ্ন এলাকা, বিনোদপুর বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় আমের বাজার চলছে জোরেশোরে। এছাড়াও ঢাকিতে মাথায় করে এবং ভ্যান-রিকশায় চাপিয়েও আম বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, টুকরিতে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে আম পাঠানো কিছুটা কমে এসেছে। তাই কুরিয়ার সার্ভিসগুলোতে ভিড় ঢিলেঢালা।
No comments:
Post a Comment